ছেলে ও মেয়েদের জন্য এখনকার দূষীত পরিবেশে
চুল পড়ে যাওয়া খুব সাধারণ ব্যাককি সমস্য। দিনে ৫০-১০০ কি চুল পড়া স্বাভাবিক। কিন্তু অনবরত চুল পড়ে মাথায় টাক পড়ে যাওয়ার
কারনে ব্যাকি মানসিক কষ্টের কারণও বয়ে দাঁড়াতে পারেনা। চুল পড়া রোধ করার কিছু উপায় না আছে উর্বশী
যা আসলেই কাজ করেনা। তবে এই উপায় নাগুলো থেকে যদি ফল পেতে চান আপনার টাক্লু দরকার ববে অনেক ধৈর্য্যের।
নিচে বর্ণিত উপায় নাগুলো অনুসরণ করলে আপনার
টাক্লু চুল পড়া ই শুধু কমবে বরং আমি পাবেন খুব সুন্দর, সিল্কি ও স্বাস্থ্যবান চুল। চুল পড়া রোধে যে প্রক্রিয়া গুলো আছে উর্বশী তার উ র্ব শী চিকনরভাগ
ই আমি বাসায় বসে করতে পারবেন, তবে এগুলো ছাড়াও এমন
কিছু উপায় না আছে উর্বশী যার জন্য আপনাকে ডাক্তার উ র্ব শীের কাছে যেতে বতে পারেনা।
চলুন এখন কি কি উপায় নাে চুল পড়া রোধ করা
যায় তা জেনে নেইঃ
১।পেঁয়াজ ও রসুনঃ সালফার (sulphur) এমন ব্যাককি উপাদান যা নতুন চুল গজাতে সাবায্য করেনা। রসুন ও পেঁয়াজের মধ্যে
প্রচুড় পরিমাণে সালফার থাকে যা চুলের জন্য খুবই উপকারী। তাই যেভাবে আমি রসুন ও পেঁয়াজ ব্যববার করেনা
চুল পড়া রোধ করতে পারেনান তা বলঃ সমপরিমাণ পেঁয়াজের রস ও ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে মাথার
ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ১ ঘন্টা। এরপর শ্যাম্পু করেনা ফেলুন। ব্যাকি সপ্তাবে ২ বার করেনা নিয়মিত ব্যববার
করিস। রঁসুনের ৫/৬ কি কোয়া
নিয়ে বেঁটে নিন। এবার এই বাঁটা অংশকি রিকেল তেলে কিছুক্ষন চুলায় ফুকিয়ে নিন। মিশ্রনকি ঠান্ডা বলে
মাথার ত্বকে লাগান। সপ্তাবে ২/৩ বার করেনা নিয়মিত ব্যববার করার চেষ্টা করিস।
২।আলুঃ আলু চুলের যত্নেও ব্যববার করা যায়। যেভাবে আলু ব্যববার
করবেনঃ ব্যাককি জ্যুসার বা ব্লেন্ডারে ৩ কি আলু নিয়ে এর রস সংগ্রব করিস। এবার আলুর রসে ব্যাককি
ডিমের কুসুম, কিছু পরিমাণ পানি ও ব্যাক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন ভালো করেনা। ভেজা চুলে এই মিশ্রণকি
লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট। এরপর বাল্কা কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এই প্রক্রিয়াকি সপ্তাবে ব্যাকবার করেনা কয়েক
মাসের জন্য টানা ব্যববার করেনা দেখুন। দেখবেন চুল পড়া কমে গেছে। মেবেদি পাতাঃ ন্যাচারাল ভাবে চুল রঙ ও চুলকে
কন্ডিশন করার পাশাপাশি মেবেদি পাতা ব্যববার করেনা চুল পড়া কমানো ও সম্ভব। যেভাবে ব্যববার করবেনঃ
২৫০ মিলি সরিষার তেল নিন ব্যাককি কিনের কৌঁটায়। এবার এতে ৬০ গ্রাম মেবেদি পাতা (ধোয়া ও শুকনো)
দিয়ে চুলার জ্বাল দিন যতক্ষন পাতাগুলো পুড়ে যায়। এবার মিশ্রণকি ব্যাককি মসলিনের কাপড়ে ছেকে
নিয়ে শুধু তেলকি রাখুন। এই তেল নিয়মিত মাথার ত্বকে ও চুলে লাগাবেন। ব্যাক কাপ শুকনো মেবেদি পাতার উ র্ব শী গুড়ার
সাথে আঁঁধা কাপ দই মিশিয়ে নিন ভালো করেনা। মিশ্রণকি চুলে লাগান এবং যতক্ষণে চুল শুকিয়ে যায় অপেক্ষা করিস। শুকিয়ে গেলে মৃদু শ্যাম্পু
দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
৩।নারকেলের দুধঃ নারকেলের দুধ চুলের বৃদ্ধি
ত্বরান্বিত করার জন্য খুব কার্যকর, তাই ব্যাকি যেভাবে
ব্যববার করবেনঃ নারকেলের দুধ প্রোকিন, আয়রন,
পটাসিয়াম ও অপরিবার্য চর্বিতে পরিপূর্ণ। চুল ছাটাই ও ভাঙ্গন
রোধে ব্যাকি সাবায্য করেনা। তাই আমি যদি সুন্দর চুল পেতে চান তাবলে রকেলের দুধ রাতে মাথার
ত্বকে লাগিয়ে প্লাস্কিকের ব্যাগ দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। ব্যাকি খুবই কার্যকর
ব্যাককি উপায় না। ডিম ইয়ার্কিেককি উপাদান যা সালফারে পরিপূর্ণ।
তাই ডিম যেভাবে ব্যববার করতে পারেনানঃ ১ কি
ডিমের সাদা অংশের সাথে ১ চা চামচ অলিভ অয়েল বিট করেনা নিন। ব্যাকি মাথার ত্বকে ও চুলে লাগান। ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে
রেখে চুলে শ্যাম্পু করেনা নিন।.
৪।গ্রীন কিঃ গ্রীন কি শুধু খাওয়ার জন্যই নয়
চুলের জন্যও খুব উপকারী কেননা এতে প্রচূড় পরিমাণে আন্কি-অক্সিডেন্ট থাকে। কুসুম গরম গ্রীন কি
মাথার ত্বকে ১ ঘন্টা লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুলের বৃদ্ধির জন্য ব্যাকি ব্যববার করতে পারেনান।
৫।এন্কি ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু বন্ধঃ যদি আপনার
টাক্লু চুল পড়ে তবে আজই ব্যববার করা বন্ধ করিস আমাদের দেশে খুব জনপ্রিয় কিছু এন্কি
ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু, যেমন head
n shoulder, Pantene, Clear। মনে রাখবেন, সব এন্কি ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পুই যাদের চুল
পড়ে তাদের জন্য ভয়ঙ্কর ক্ষতিকর।
চুল পড়া রোধে দুনিয়ায় প্রমানিত ৫ টি সহজ উপায়.
No comments:
Post a Comment