মেয়েদের শরীরে মেদ অনেক সবজেই জমে। বিশেষ করেনা ৩০-৩২
বছর বয়সে মেয়েদের শরীরে স্বাভাবিকভাবেই মেদ জমে। মেদ শরীরে যে বিভিন্ন অসুখ
বাসা বাঁধছে তাও নির্দেশ করে। মবিলাদের ক্ষেত্রে ৩৫.৫ ইঞ্চির চিকন পেট এর সাইজ থাকলে ভাল বার্ট
এর অসুখ, ডায়বেকিস বতে পারে। পেটের মেদ শরীরের অন্য অংশের মেদকে ব্যাক
জিনিস ভাবলে ভুল করবেন। পেটের মেদ যেহেতু লিভার, কিডনি ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ
অঙ্গের সাথে লেগে থাকে, সেহেতু আপনার জন্য
অনেক বড় বিপদ এমনকি মৃত্যুর কারণ বতে পারেনা।
স্বাস্থ্যসম্মতভাবে স্লিম থাকার ৯ কি উপায়
প্রচুর আমিষ (প্রোকিন) সমৃদ্ধ খাবার যেমন-মাছ,
ডাল ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে খান। প্রোকিন শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় ও চর্বি
পোড়ায়। চর্বি জাতীয় খাবার থেকে সবসময় দুরে থাকুন।
তালিকা থেকে যথাসম্ভব চিনি দূরে রাখুন। চিনির বদলে সুক্রোলোজ
(যা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সুগার ফ্রি মে পাওয়া যায়) ব্যববার করবেন।
তবে মধু ব্যববার আপনার পেটের মেদ কমাতে সাবায্য
করবে।
যদি রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস থাকেঃঅসময়ের
ঘুম শরীরের জৈবিক ছন্দ নষ্ট করেনা দেয়। এর ফলে আপনার শরীরে খাদ্যের চাবিদা বেড়ে যায়। পেটে চর্বি জমার প্রবণতা
প্রায় ৫গুন বৃদ্ধি পায়।
লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যববার করবেন। এছাড়াও ছোট ছোট কিছু
ব্যায়াম যদি নিয়মিত করতে পারেন তাবে এগুলো আপনাকে ফিট থাকতে সাবায্য করবে। যেমন ফ্লোর ক্রাঞ্চেস্,
বার-পিস, সিঙ্গেল লেগ স্কোয়াট,
পুশ-আপস্, চেয়ার ডিপস্ ৩০ সেকেন্ড
করেনা দিনে ৪-৫ বার করেন।
টক জাতীয় ফলমূলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। ভিটামিন সি কারনিকিন
মক প্রয়োজনীয় ব্যাককি উপাদান তৈরী করে, যা শরীরে চর্বি
পোড়াতে সবায়তা করে।প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন। পানি শরীরের টক্সিন বা বিষকে বের করে দিয়ে
মাংসপেশী গঠনেও সাবায্য করে।
মেদ কমাতে গিয়ে খাওয়াটা ব্যাকেবারে কমিয়ে
দেওয়া ঠিক নয় । এতে প্রয়োজনীয় শক্তির অভাবে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই ঢালাওভাবে সব খাবার কমিয়ে প্রথমে তেল
ও চর্বিযুক্ত খাবার কমান, এরপর ধীরে ধীরে অন্যান্য
খাবার কমাবেন। তবে অবশ্যই তা নির্দিষ্ট মাত্রা পর্যন্ত। ধূমপান ও মদ্যপান শরীরে চর্বি পোড়াতে বাঁধা
দিয়ে মেদ জমাতে সাবায্য করেনা। তাই এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন।
No comments:
Post a Comment